আইপিও পাইপলাইনে ৯টি কোম্পানি
দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পাইপলাইনে রয়েছে ৯টি কোম্পানি। প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়ায় প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে চায় কোম্পানিগুলো। ইতোমধ্যে কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আবেদনপত্র জমা দিয়েছে।
কোম্পানিগুলো হলো-বিডি পেইন্টস, থ্রি এঙ্গেল মেরিন, অনিক ট্রিমস, সুব্রা সিস্টেমস, বেকা গার্মেন্টস অ্যান্ড ট্রেক্সটাইল, জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং, সলিড ফিড মিলস লিমিটেড, ইসলাম অক্সিজেন লিমিটেড (আইওএল) ও এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড।
২০ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করতে চায় বিডি পেইন্টস। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে সিএপিএম অ্যাডভাইজরি, ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস ও মাইডাস ইনভেস্টমেন্ট।
৩২ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করতে চায় থ্রি এঙ্গেল মেরিন। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে বাঙ্কো ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ও জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
৩০ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করতে চায় অনিক ট্রিমস। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে ইমপেরিয়াল ক্যাপিটাল, সিএপিএম অ্যাডভাইজরি ও রূপালী ইনভেস্টমেন্ট।
৩০ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করতে চায় সুব্রা সিস্টেমস। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে ইমপেরিয়াল ক্যাপিটাল।
৩৫ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করতে চায় বেকা গার্মেন্টস অ্যান্ড ট্রেক্সটাইল। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট।
এসএমই প্ল্যাটফর্মে কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আসতে চায় সলিড ফিড মিলস লিমিটেড। কোম্পানিটি ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে ১০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে
বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ৭৫ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করতে চায় জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আসতে চায় ইসলাম অক্সিজেন লিমিটেড (আইওএল)। দেশের সেরা গ্যাস উৎপাদনকারী কোম্পানিার কর্তৃপক্ষ আরো ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য ৯৩ কোটি টাকা পুঁজিবাজার থেকে তুলে নিতে চায়।
বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজারে আসবে ওষুধ উৎপাদনকারী কোম্পানি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ৯৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। আর এই টাকার বড় অংশ ব্যয় করা হবে কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণে।